Posts

Showing posts from January, 2021

মৃত্যু থেকে ফেরা | মৃত্যু নিয়ে গবেষণা | মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা | মৃত্যুর পরে

মৃত্যু নিয়ে গবেষণা  এই আর্টিকেলটা আমার অন্য আর্টিকেল থেকে আলাদা। এখানে কোনো গল্প নেই, স্রেফ মৃত্যু আর মৃত্যু নিয়ে বৈজ্ঞানিক আলাপচারিতা। কী কী বিষয়ে আলোচনা করবো সেটাও শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছি।  আউটলাইন-  ১. মৃত্যুর সংজ্ঞা ২. মৃত্যুর ধরণ ৩. মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা  ৪. মৃত্যুর পরে  ৫. উন্নত দাফন ব্যবস্থা (নামটা জুতসই হল না)  ৬. মৃত্যু থেকে ফেরা  ৭. উপসংহার  বোঝা গেল তাহলে? শুরু করা যাক।  মৃত্যুর সংজ্ঞাঃ  কারা মারা যায়? মানুষ, বিড়াল, তেলাপোকা? ব্রুস ওয়েইনের বাবা-মা? কী হয় মারা গেলে? হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যায়? মস্তিষ্ক বন্ধ হয়ে যায়? এগুলো বন্ধ হয় কেন? এগুলো যে কোষ দিয়ে তৈরী সেগুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আচ্ছা, ব্যাক্টেরিয়ার আবার হৃৎপিন্ড কী?  বিজ্ঞানের কাছে মৃত্যুর খুবই সহজ একটা সংজ্ঞা আছে। Irreversible cessation of all life processes. সুন্দর সংজ্ঞা। এরচেয়ে সুন্দর করে বলা সম্ভব না। বাংলায় বললে, জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর এমনভাবে সমাপ্তি ঘটা যে সেগুলো আর পুনরায় আরম্ভ করা সম্ভব না।  আর তাই সেটা এককোষী হোক কীংবা বহুকোষী প্রাণী, তার কোষ যদি গ্লু...
 আবিষ্কারের নেশায় আব্দুল্লাহ আল-মুতী https://drive.google.com/file/d/1CFBZoiAb6ieOPQ6YPj6YyXPjGYz1hGm2/view?usp=drive_open
 আইজ্যাক অজিমভের সায়েন্স ফিকশন গল্প ১ https://drive.google.com/drive/mobile/folders/1dgkfYgaG9HksnFL1MWyTH8ivwPb8CFev?usp=sharing

বেশিরভাগ মানুষেরই তার নিজের কন্ঠ নিজের কাছে শুনতে ভালো লাগে না(রেকর্ডিং)। এটার কারন কি?

 আমরা যখন বাইরে থেকে কোন শব্দ শুনি, সেটা বাতাসের মাধ্যমে আমাদের কানে প্রবেশ করে, তারপর কানের পর্দা বা ইয়ার ড্রাম দিয়ে গিয়ে কানের ভেতরে ককলিয়া (cochlea) অংশে যায়, সেখান থেকে এই শব্দ তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কে গিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে এটা কিসের শব্দ। তাই অন্যকেউ আপনার কথা শুনলে তিনি এই পদ্ধতিতে শুনবেন। কিন্তু আমরা নিজে যখন নিজের কথাগুলো শুনি, তখন সেই আওয়াজ আমাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করে দুইভাবে। একটা হচ্ছে ওই বাতাসের মাধ্যমে পৌঁছনো। এই শব্দের আরেকটা অংশ আমাদের মাথা https://jagoron18.blogspot.com/2021/01/blog-post.html র হাড়ের মধ্যে দিয়ে ঘুরে গিয়ে সরাসরি ককলিয়ায় যায় এবং তারপর মস্তিষ্কে পৌঁছয়। এটাকে বলে বোন কন্ডাকশন (bone conduction)। আমরা যখন রেকর্ড করি তখন ওই বোন কন্ডাকশনের ব্যাপারটা থাকে না। বোন কন্ডাকশন থাকাকালীন নিজের গলাটা কিছুটা বেশি গভীর বা ভরাট লাগে শুনতে, পরে রেকর্ড করে শুনলে মনে হয় যে আমাদের গলাটা তার চেয়ে আরেকটু অন্যরকম। অর্থাৎ অন্যরা আমার কথা যেভাবে শোনেন আমিও তখন নিজের কথা সেভাবে শুনি ,তাই আলাদা লাগে শুনতে। তথ্যসূত্রঃ  https://www.wonderopolis.org/wonder/why-does-my-voice-sound-d...