Posts

ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন | মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর

  ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন   উত্তর : ব্যাকটেরিয়াতে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না অর্থাৎ এর নিউক্লিয়াসে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস না থাকায় এ প্রকার জীবকে প্রােক্যারিওটিক বা প্রাককেন্দ্রিক জীব বলা হয় ।    মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর    উত্তর : বিভিন্ন প্রকার virus মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক সংক্রামক রােগ সৃষ্টি করে থাকে । যেমন- HIN ( AIDS ) , ফ্লাভি । | ভাইরাস - ডেঙ্গু , HN ভাইরাস - সােয়াইন ফ্লু , ভ্যারিওলা - বসন্ত , রুবিওলা - হাম , হেপাটাইটিস বি , রেবিস - জলাতঙ্ক ইত্যাদি ।  টাগ: ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন,মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর 

মৃত্যু থেকে ফেরা | মৃত্যু নিয়ে গবেষণা | মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা | মৃত্যুর পরে

মৃত্যু নিয়ে গবেষণা  এই আর্টিকেলটা আমার অন্য আর্টিকেল থেকে আলাদা। এখানে কোনো গল্প নেই, স্রেফ মৃত্যু আর মৃত্যু নিয়ে বৈজ্ঞানিক আলাপচারিতা। কী কী বিষয়ে আলোচনা করবো সেটাও শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছি।  আউটলাইন-  ১. মৃত্যুর সংজ্ঞা ২. মৃত্যুর ধরণ ৩. মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা  ৪. মৃত্যুর পরে  ৫. উন্নত দাফন ব্যবস্থা (নামটা জুতসই হল না)  ৬. মৃত্যু থেকে ফেরা  ৭. উপসংহার  বোঝা গেল তাহলে? শুরু করা যাক।  মৃত্যুর সংজ্ঞাঃ  কারা মারা যায়? মানুষ, বিড়াল, তেলাপোকা? ব্রুস ওয়েইনের বাবা-মা? কী হয় মারা গেলে? হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যায়? মস্তিষ্ক বন্ধ হয়ে যায়? এগুলো বন্ধ হয় কেন? এগুলো যে কোষ দিয়ে তৈরী সেগুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আচ্ছা, ব্যাক্টেরিয়ার আবার হৃৎপিন্ড কী?  বিজ্ঞানের কাছে মৃত্যুর খুবই সহজ একটা সংজ্ঞা আছে। Irreversible cessation of all life processes. সুন্দর সংজ্ঞা। এরচেয়ে সুন্দর করে বলা সম্ভব না। বাংলায় বললে, জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর এমনভাবে সমাপ্তি ঘটা যে সেগুলো আর পুনরায় আরম্ভ করা সম্ভব না।  আর তাই সেটা এককোষী হোক কীংবা বহুকোষী প্রাণী, তার কোষ যদি গ্লু...
 আবিষ্কারের নেশায় আব্দুল্লাহ আল-মুতী https://drive.google.com/file/d/1CFBZoiAb6ieOPQ6YPj6YyXPjGYz1hGm2/view?usp=drive_open
 আইজ্যাক অজিমভের সায়েন্স ফিকশন গল্প ১ https://drive.google.com/drive/mobile/folders/1dgkfYgaG9HksnFL1MWyTH8ivwPb8CFev?usp=sharing

বেশিরভাগ মানুষেরই তার নিজের কন্ঠ নিজের কাছে শুনতে ভালো লাগে না(রেকর্ডিং)। এটার কারন কি?

 আমরা যখন বাইরে থেকে কোন শব্দ শুনি, সেটা বাতাসের মাধ্যমে আমাদের কানে প্রবেশ করে, তারপর কানের পর্দা বা ইয়ার ড্রাম দিয়ে গিয়ে কানের ভেতরে ককলিয়া (cochlea) অংশে যায়, সেখান থেকে এই শব্দ তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কে গিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে এটা কিসের শব্দ। তাই অন্যকেউ আপনার কথা শুনলে তিনি এই পদ্ধতিতে শুনবেন। কিন্তু আমরা নিজে যখন নিজের কথাগুলো শুনি, তখন সেই আওয়াজ আমাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করে দুইভাবে। একটা হচ্ছে ওই বাতাসের মাধ্যমে পৌঁছনো। এই শব্দের আরেকটা অংশ আমাদের মাথা https://jagoron18.blogspot.com/2021/01/blog-post.html র হাড়ের মধ্যে দিয়ে ঘুরে গিয়ে সরাসরি ককলিয়ায় যায় এবং তারপর মস্তিষ্কে পৌঁছয়। এটাকে বলে বোন কন্ডাকশন (bone conduction)। আমরা যখন রেকর্ড করি তখন ওই বোন কন্ডাকশনের ব্যাপারটা থাকে না। বোন কন্ডাকশন থাকাকালীন নিজের গলাটা কিছুটা বেশি গভীর বা ভরাট লাগে শুনতে, পরে রেকর্ড করে শুনলে মনে হয় যে আমাদের গলাটা তার চেয়ে আরেকটু অন্যরকম। অর্থাৎ অন্যরা আমার কথা যেভাবে শোনেন আমিও তখন নিজের কথা সেভাবে শুনি ,তাই আলাদা লাগে শুনতে। তথ্যসূত্রঃ  https://www.wonderopolis.org/wonder/why-does-my-voice-sound-d...

এবার নিরাপত্তা আতঙ্কে সাবেক এস.এস.এফ প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর সাহায্য কামনা

Image
বাংলাদেশের এক সাবেক সেনা কর্মকর্তা নিরাপত্তা আতংকে দিন কাটাচ্ছেন অভিযোগ করে এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অজ্ঞাত অস্ত্রধারী লোকজন তার বাসস্থান ঘিরে রেখেছে বলে প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন তিনি। সাবেক সেনা কর্মকর্তা, লে. জেনারেল (অব.) ড. চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী, বুধবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীকে লেখা ওই চিঠিতে জানান, গত ১৪ জুলাই থেকে তার ডিওএইচএস বারিধারা বাড়ির আশেপাশে বেসামরিক পোশাকে অজ্ঞাত অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা অবস্থান করছে। তারা বাড়িতে প্রবেশ করে নিরাপত্তা গার্ড ও ড্রাইভারদেরকে হুমকি দিচ্ছে। তিনি আরো লিখেন, স্থানীয় থানা ও ডিওএইচএস পরিষদ থেকে তার স্ত্রী জানতে পারেন যে এরা কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নয় এবং এ বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। ফলে তিনি জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় ভুগছেন। রানাপ্লাজা ধসের মর্মান্তিক ঘটনার পর উদ্ধার কর্ম পরিচালনার জন্য সুপরিচিত ওই সেনা কর্মকর্তা জানান যে তখনই তার নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও ফুসফুসের সমস্যা ধরা পড়ে। কিন্তু নিরাপত্তাহীনতার কারণে প্রায় ১৫ দিন বাড়ির বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হওয়ায় তার শারী...
Image
#Dhaka_Cantonment_Girls_Public_School_College  #ঢাকা_ক্যান্টনমেন্ট_গার্লস_পাবলিক_স্কুল_এবং_কলেজ ঢাকা_ক্যান্টনমেন্ট_গার্লস_পাবলিক_স্কুল_এবং_কলেজ এ ভর্তি হতে কত মার্কস লাগে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট গার্লস পাবলিক স্কুল এবং কলেজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল ব্রিগেড এর পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা সেনানিবাসের সিগন্যাল গেট এলাকায় অবস্থিত। কলেজটির মনোরম পরিবেশে কলেজের শিক্ষাপ্রদানকে আরও সহযোগিতা করে। কলেজটিতে বর্তমানে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ চালু রয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ :- মোট আসন সংখ্যা -  বাংলা ভারসন -৩৫০ ইংলিশ ভারসন-নেই ভর্তির জন্য আবেদনের যোগ্যতাঃ জিপিএ -৫.০০ মোট নাম্বার-১০৫০+ (২০১৯ অনুসারে) ব্যাবসায়ি বিভাগ :- মোট আসন সংখ্যা - বাংলা ভারসন -200 ইংলিশ ভারসন-নেই  ভর্তির জন্য আবেদনের যোগ্যতাঃ জিপিএ-৩.৫০ *** লেখা ও ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত।