Posts

সিজোফ্রনিয়া | সিজোফ্রনিয়া কি/কী | সিজোফ্রনিয়া রোগের লক্ষন

Image
  সিজোফ্রনিয়া সি্জোফ্রেনিয়া: বিশ্ব জুড়ে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাওয়া একটি মানসিকব্যাধি সেসিলা প্রায় তার আশেপাশে সার্কাসের একটি ক্লোন দেখতে পায়। ক্লোনটি তার দিকে তাকিয়ে হাসে, কখন ও বা কাদে, আবার কখন একটি ছুরি নিয়ে তাকে আঘাত করে। তার এই অস্বাভাবিক বস্তু দেখার কথা সে তার মা কে জানায়। তার মা সাথে সাথে তাকে এই কথা অন্য কাউকে বলতে বারণ করে দেয়। সে তার মাকে না জানিয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। সেসিলা জানতে পারে তার সিজোফ্রেনিয়া হয়েছে। এবং কিছদিন পর সেসিলা দেখতে শুরু করে একটি সাদা আলখাল্লা পড়ুয়া মেয়ে যে  সর্বদা একটি ছুরি নিয়ে হাটে। এটি হলো ২০১৫ সালের একটি সিজোফ্রেনিয়া রোগির ঘটনা। প্রত্যেকটি সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তির এই রোগ নিয়ে অভিজ্ঞতা ভিন্ন। সিজোফ্রেনিয়ার প্রভাব বয়সের সাথে বাড়তে থাকে। এই রোগের কোনো স্থায়ী চিকিৎসা এখন ও উদ্ভাবিত হয়নি। কিন্তু নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে এর প্রভাব রোধ করা অনেকাংশেই সম্ভব। সিজোফ্রেনিয়া হলো এমন একটি রোগ যাতে চিন্তাধারার সাথে অনুভুতির সংগতি থাকেনা। বাস্তব পৃথিবীর  সাথে তাদের অভিজ্ঞতার মিল থাকেনা। সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তিরা সাধারণত এমন সব শব্দ শুনতে প...

ড্রোন কী/কি এবং ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে | ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে | ড্রোন কীভাবে কাজ করে | ড্রোন

Image
    ড্রোন কী/কি এবং ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে বর্তমান বিশ্বে প্রায় দেশেই ড্রোন ব্যবহার করছে, এর ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বে ড্রোন এর কদর ও বাড়ছে। ড্রোন ব্যবহারের কারনে প্রায় দেশ ই বাড়তি সুবিধা নিচ্ছে অনুন্নত দেশের তুলনায়। আসুন ড্রোন নিয়ে কিছু আলোচনা করি। ড্রোন টেকনোলজিকে বলা হয় UAV বা Unmanned Aerial Vehicle প্রযুক্তি। এই সেক্টরে বিশাল বিনিয়োগের ফলে অনেক নতুন উদ্ভাবন আসছে। তাই প্রতি মাসেই বাজারে আমরা নিত্য নতুন প্রযুক্তির ড্রোন দেখছি। ড্রোনের এরোডায়নামিক্স থেকে শুরু করে, ড্রোনের কাঠামো কোন ম্যাটেরিয়াল দিয়ে বানানো হবে, এর সার্কিট বোর্ড, চিপসেট, সফটওয়্যার এগুলি সব কিছু নিয়ে কাজ করে UAV। # কীভাবে ড্রোন কাজ করে ড্রোনে সাধারণত কম ওজনের ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করা হয়, যাতে এটি সহজেই উড়তে পারে। কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করার কারণে মিলিটারি ড্রোন তীব্র গতিতে অনেক উঁচুতেও উড়তে পারে। আধুনিক ড্রোনগুলিতে বিভিন্ন প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানো হয়। এগুলিতে থাকে ইনফ্রারেড ক্যামেরা, জিপিএস, লেজার (কনজিউমার, কমার্শিয়াল, মিলিটারি ইএভি)। ড্রোনগুলি নিয়ন্ত্রণ করা হয় রিমোট গ্রাউন্ড কন্ট্রোল ...

ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন | মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর

  ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন   উত্তর : ব্যাকটেরিয়াতে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না অর্থাৎ এর নিউক্লিয়াসে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস না থাকায় এ প্রকার জীবকে প্রােক্যারিওটিক বা প্রাককেন্দ্রিক জীব বলা হয় ।    মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর    উত্তর : বিভিন্ন প্রকার virus মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক সংক্রামক রােগ সৃষ্টি করে থাকে । যেমন- HIN ( AIDS ) , ফ্লাভি । | ভাইরাস - ডেঙ্গু , HN ভাইরাস - সােয়াইন ফ্লু , ভ্যারিওলা - বসন্ত , রুবিওলা - হাম , হেপাটাইটিস বি , রেবিস - জলাতঙ্ক ইত্যাদি ।  টাগ: ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন,মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর 

মৃত্যু থেকে ফেরা | মৃত্যু নিয়ে গবেষণা | মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা | মৃত্যুর পরে

মৃত্যু নিয়ে গবেষণা  এই আর্টিকেলটা আমার অন্য আর্টিকেল থেকে আলাদা। এখানে কোনো গল্প নেই, স্রেফ মৃত্যু আর মৃত্যু নিয়ে বৈজ্ঞানিক আলাপচারিতা। কী কী বিষয়ে আলোচনা করবো সেটাও শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছি।  আউটলাইন-  ১. মৃত্যুর সংজ্ঞা ২. মৃত্যুর ধরণ ৩. মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা  ৪. মৃত্যুর পরে  ৫. উন্নত দাফন ব্যবস্থা (নামটা জুতসই হল না)  ৬. মৃত্যু থেকে ফেরা  ৭. উপসংহার  বোঝা গেল তাহলে? শুরু করা যাক।  মৃত্যুর সংজ্ঞাঃ  কারা মারা যায়? মানুষ, বিড়াল, তেলাপোকা? ব্রুস ওয়েইনের বাবা-মা? কী হয় মারা গেলে? হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যায়? মস্তিষ্ক বন্ধ হয়ে যায়? এগুলো বন্ধ হয় কেন? এগুলো যে কোষ দিয়ে তৈরী সেগুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আচ্ছা, ব্যাক্টেরিয়ার আবার হৃৎপিন্ড কী?  বিজ্ঞানের কাছে মৃত্যুর খুবই সহজ একটা সংজ্ঞা আছে। Irreversible cessation of all life processes. সুন্দর সংজ্ঞা। এরচেয়ে সুন্দর করে বলা সম্ভব না। বাংলায় বললে, জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর এমনভাবে সমাপ্তি ঘটা যে সেগুলো আর পুনরায় আরম্ভ করা সম্ভব না।  আর তাই সেটা এককোষী হোক কীংবা বহুকোষী প্রাণী, তার কোষ যদি গ্লু...
 আবিষ্কারের নেশায় আব্দুল্লাহ আল-মুতী https://drive.google.com/file/d/1CFBZoiAb6ieOPQ6YPj6YyXPjGYz1hGm2/view?usp=drive_open
 আইজ্যাক অজিমভের সায়েন্স ফিকশন গল্প ১ https://drive.google.com/drive/mobile/folders/1dgkfYgaG9HksnFL1MWyTH8ivwPb8CFev?usp=sharing

বেশিরভাগ মানুষেরই তার নিজের কন্ঠ নিজের কাছে শুনতে ভালো লাগে না(রেকর্ডিং)। এটার কারন কি?

 আমরা যখন বাইরে থেকে কোন শব্দ শুনি, সেটা বাতাসের মাধ্যমে আমাদের কানে প্রবেশ করে, তারপর কানের পর্দা বা ইয়ার ড্রাম দিয়ে গিয়ে কানের ভেতরে ককলিয়া (cochlea) অংশে যায়, সেখান থেকে এই শব্দ তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কে গিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে এটা কিসের শব্দ। তাই অন্যকেউ আপনার কথা শুনলে তিনি এই পদ্ধতিতে শুনবেন। কিন্তু আমরা নিজে যখন নিজের কথাগুলো শুনি, তখন সেই আওয়াজ আমাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করে দুইভাবে। একটা হচ্ছে ওই বাতাসের মাধ্যমে পৌঁছনো। এই শব্দের আরেকটা অংশ আমাদের মাথা https://jagoron18.blogspot.com/2021/01/blog-post.html র হাড়ের মধ্যে দিয়ে ঘুরে গিয়ে সরাসরি ককলিয়ায় যায় এবং তারপর মস্তিষ্কে পৌঁছয়। এটাকে বলে বোন কন্ডাকশন (bone conduction)। আমরা যখন রেকর্ড করি তখন ওই বোন কন্ডাকশনের ব্যাপারটা থাকে না। বোন কন্ডাকশন থাকাকালীন নিজের গলাটা কিছুটা বেশি গভীর বা ভরাট লাগে শুনতে, পরে রেকর্ড করে শুনলে মনে হয় যে আমাদের গলাটা তার চেয়ে আরেকটু অন্যরকম। অর্থাৎ অন্যরা আমার কথা যেভাবে শোনেন আমিও তখন নিজের কথা সেভাবে শুনি ,তাই আলাদা লাগে শুনতে। তথ্যসূত্রঃ  https://www.wonderopolis.org/wonder/why-does-my-voice-sound-d...