Posts

মশা কেন রক্ত খায় | মশা কেন মানুষের রক্ত খায়

Image
মশা কেন রক্ত খায়  দেহের রক্ত পান করার ব্যাপারটা মশার মধ্যে এলোই বা কোথা থেকে? লেখকঃ মোঃ তাওহীদুল ইসলাম।  বিজ্ঞানীরা এর উত্তর খুঁজে পেয়েছেন। তবে এর কারণটা কিন্তু যথেষ্ট অবাক করার মতো!!  বলা হচ্ছে, শুরুতে মশা রক্ত পান করায় অভ্যস্ত ছিল না। পরে এটি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মশা শুষ্ক এলাকায় থাকার দরুন মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর রক্ত পান করা শুরু করে। যখনই আবহাওয়া শুষ্ক থাকে এবং মশারা তাদের প্রজননের জন্য পানি পায় না, তখন তারা মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর রক্ত খেতে শুরু করে। নিউ জার্সির প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা আফ্রিকার অ্যাডিস এজিপ্টি ধরনের মশা নিয়ে গবেষণা করেন। এই মশার কারণে জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। এর কারণেই ডেঙ্গু এবং পীত জ্বর হয়। নিউ সায়েন্টিস্টে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে আফ্রিকার মশার মধ্যে নানান ধরনের এডিস এজিপ্টি মশা রয়েছে। সব প্রজাতির মশা রক্ত পান করে না। তারা অন্য কিছু খেয়ে বা পান করে বেঁচে থাকে। প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নোহ রোজ জানিয়েছেন, কেউ এখনও বিভিন্ন প্রজাতির মশার ডায়েট নিয়ে গবেষণা করেনি। আফ্রিকার সাব-সাহারান অঞ্চলে...

সিজোফ্রনিয়া | সিজোফ্রনিয়া কি/কী | সিজোফ্রনিয়া রোগের লক্ষন

Image
  সিজোফ্রনিয়া সি্জোফ্রেনিয়া: বিশ্ব জুড়ে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাওয়া একটি মানসিকব্যাধি সেসিলা প্রায় তার আশেপাশে সার্কাসের একটি ক্লোন দেখতে পায়। ক্লোনটি তার দিকে তাকিয়ে হাসে, কখন ও বা কাদে, আবার কখন একটি ছুরি নিয়ে তাকে আঘাত করে। তার এই অস্বাভাবিক বস্তু দেখার কথা সে তার মা কে জানায়। তার মা সাথে সাথে তাকে এই কথা অন্য কাউকে বলতে বারণ করে দেয়। সে তার মাকে না জানিয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। সেসিলা জানতে পারে তার সিজোফ্রেনিয়া হয়েছে। এবং কিছদিন পর সেসিলা দেখতে শুরু করে একটি সাদা আলখাল্লা পড়ুয়া মেয়ে যে  সর্বদা একটি ছুরি নিয়ে হাটে। এটি হলো ২০১৫ সালের একটি সিজোফ্রেনিয়া রোগির ঘটনা। প্রত্যেকটি সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তির এই রোগ নিয়ে অভিজ্ঞতা ভিন্ন। সিজোফ্রেনিয়ার প্রভাব বয়সের সাথে বাড়তে থাকে। এই রোগের কোনো স্থায়ী চিকিৎসা এখন ও উদ্ভাবিত হয়নি। কিন্তু নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে এর প্রভাব রোধ করা অনেকাংশেই সম্ভব। সিজোফ্রেনিয়া হলো এমন একটি রোগ যাতে চিন্তাধারার সাথে অনুভুতির সংগতি থাকেনা। বাস্তব পৃথিবীর  সাথে তাদের অভিজ্ঞতার মিল থাকেনা। সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তিরা সাধারণত এমন সব শব্দ শুনতে প...

ড্রোন কী/কি এবং ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে | ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে | ড্রোন কীভাবে কাজ করে | ড্রোন

Image
    ড্রোন কী/কি এবং ড্রোন টেকনোলজি কীভাবে কাজ করে বর্তমান বিশ্বে প্রায় দেশেই ড্রোন ব্যবহার করছে, এর ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বে ড্রোন এর কদর ও বাড়ছে। ড্রোন ব্যবহারের কারনে প্রায় দেশ ই বাড়তি সুবিধা নিচ্ছে অনুন্নত দেশের তুলনায়। আসুন ড্রোন নিয়ে কিছু আলোচনা করি। ড্রোন টেকনোলজিকে বলা হয় UAV বা Unmanned Aerial Vehicle প্রযুক্তি। এই সেক্টরে বিশাল বিনিয়োগের ফলে অনেক নতুন উদ্ভাবন আসছে। তাই প্রতি মাসেই বাজারে আমরা নিত্য নতুন প্রযুক্তির ড্রোন দেখছি। ড্রোনের এরোডায়নামিক্স থেকে শুরু করে, ড্রোনের কাঠামো কোন ম্যাটেরিয়াল দিয়ে বানানো হবে, এর সার্কিট বোর্ড, চিপসেট, সফটওয়্যার এগুলি সব কিছু নিয়ে কাজ করে UAV। # কীভাবে ড্রোন কাজ করে ড্রোনে সাধারণত কম ওজনের ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করা হয়, যাতে এটি সহজেই উড়তে পারে। কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করার কারণে মিলিটারি ড্রোন তীব্র গতিতে অনেক উঁচুতেও উড়তে পারে। আধুনিক ড্রোনগুলিতে বিভিন্ন প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানো হয়। এগুলিতে থাকে ইনফ্রারেড ক্যামেরা, জিপিএস, লেজার (কনজিউমার, কমার্শিয়াল, মিলিটারি ইএভি)। ড্রোনগুলি নিয়ন্ত্রণ করা হয় রিমোট গ্রাউন্ড কন্ট্রোল ...

ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন | মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর

  ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন   উত্তর : ব্যাকটেরিয়াতে সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না অর্থাৎ এর নিউক্লিয়াসে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাস না থাকায় এ প্রকার জীবকে প্রােক্যারিওটিক বা প্রাককেন্দ্রিক জীব বলা হয় ।    মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর    উত্তর : বিভিন্ন প্রকার virus মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক সংক্রামক রােগ সৃষ্টি করে থাকে । যেমন- HIN ( AIDS ) , ফ্লাভি । | ভাইরাস - ডেঙ্গু , HN ভাইরাস - সােয়াইন ফ্লু , ভ্যারিওলা - বসন্ত , রুবিওলা - হাম , হেপাটাইটিস বি , রেবিস - জলাতঙ্ক ইত্যাদি ।  টাগ: ব্যাকটেরিয়াকে প্রােক্যারিওটিক জীব বলা হয় কেন,মানুষের রােগ সৃষ্টিতে ভাইরাসের ভূমিকা উল্লেখ কর 

মৃত্যু থেকে ফেরা | মৃত্যু নিয়ে গবেষণা | মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা | মৃত্যুর পরে

মৃত্যু নিয়ে গবেষণা  এই আর্টিকেলটা আমার অন্য আর্টিকেল থেকে আলাদা। এখানে কোনো গল্প নেই, স্রেফ মৃত্যু আর মৃত্যু নিয়ে বৈজ্ঞানিক আলাপচারিতা। কী কী বিষয়ে আলোচনা করবো সেটাও শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছি।  আউটলাইন-  ১. মৃত্যুর সংজ্ঞা ২. মৃত্যুর ধরণ ৩. মৃত্যুমুখের অভিজ্ঞতা  ৪. মৃত্যুর পরে  ৫. উন্নত দাফন ব্যবস্থা (নামটা জুতসই হল না)  ৬. মৃত্যু থেকে ফেরা  ৭. উপসংহার  বোঝা গেল তাহলে? শুরু করা যাক।  মৃত্যুর সংজ্ঞাঃ  কারা মারা যায়? মানুষ, বিড়াল, তেলাপোকা? ব্রুস ওয়েইনের বাবা-মা? কী হয় মারা গেলে? হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যায়? মস্তিষ্ক বন্ধ হয়ে যায়? এগুলো বন্ধ হয় কেন? এগুলো যে কোষ দিয়ে তৈরী সেগুলো কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আচ্ছা, ব্যাক্টেরিয়ার আবার হৃৎপিন্ড কী?  বিজ্ঞানের কাছে মৃত্যুর খুবই সহজ একটা সংজ্ঞা আছে। Irreversible cessation of all life processes. সুন্দর সংজ্ঞা। এরচেয়ে সুন্দর করে বলা সম্ভব না। বাংলায় বললে, জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর এমনভাবে সমাপ্তি ঘটা যে সেগুলো আর পুনরায় আরম্ভ করা সম্ভব না।  আর তাই সেটা এককোষী হোক কীংবা বহুকোষী প্রাণী, তার কোষ যদি গ্লু...
 আবিষ্কারের নেশায় আব্দুল্লাহ আল-মুতী https://drive.google.com/file/d/1CFBZoiAb6ieOPQ6YPj6YyXPjGYz1hGm2/view?usp=drive_open
 আইজ্যাক অজিমভের সায়েন্স ফিকশন গল্প ১ https://drive.google.com/drive/mobile/folders/1dgkfYgaG9HksnFL1MWyTH8ivwPb8CFev?usp=sharing

বেশিরভাগ মানুষেরই তার নিজের কন্ঠ নিজের কাছে শুনতে ভালো লাগে না(রেকর্ডিং)। এটার কারন কি?

 আমরা যখন বাইরে থেকে কোন শব্দ শুনি, সেটা বাতাসের মাধ্যমে আমাদের কানে প্রবেশ করে, তারপর কানের পর্দা বা ইয়ার ড্রাম দিয়ে গিয়ে কানের ভেতরে ককলিয়া (cochlea) অংশে যায়, সেখান থেকে এই শব্দ তরঙ্গ আমাদের মস্তিষ্কে গিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে এটা কিসের শব্দ। তাই অন্যকেউ আপনার কথা শুনলে তিনি এই পদ্ধতিতে শুনবেন। কিন্তু আমরা নিজে যখন নিজের কথাগুলো শুনি, তখন সেই আওয়াজ আমাদের মস্তিষ্কে প্রবেশ করে দুইভাবে। একটা হচ্ছে ওই বাতাসের মাধ্যমে পৌঁছনো। এই শব্দের আরেকটা অংশ আমাদের মাথা https://jagoron18.blogspot.com/2021/01/blog-post.html র হাড়ের মধ্যে দিয়ে ঘুরে গিয়ে সরাসরি ককলিয়ায় যায় এবং তারপর মস্তিষ্কে পৌঁছয়। এটাকে বলে বোন কন্ডাকশন (bone conduction)। আমরা যখন রেকর্ড করি তখন ওই বোন কন্ডাকশনের ব্যাপারটা থাকে না। বোন কন্ডাকশন থাকাকালীন নিজের গলাটা কিছুটা বেশি গভীর বা ভরাট লাগে শুনতে, পরে রেকর্ড করে শুনলে মনে হয় যে আমাদের গলাটা তার চেয়ে আরেকটু অন্যরকম। অর্থাৎ অন্যরা আমার কথা যেভাবে শোনেন আমিও তখন নিজের কথা সেভাবে শুনি ,তাই আলাদা লাগে শুনতে। তথ্যসূত্রঃ  https://www.wonderopolis.org/wonder/why-does-my-voice-sound-d...

এবার নিরাপত্তা আতঙ্কে সাবেক এস.এস.এফ প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর সাহায্য কামনা

Image
বাংলাদেশের এক সাবেক সেনা কর্মকর্তা নিরাপত্তা আতংকে দিন কাটাচ্ছেন অভিযোগ করে এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অজ্ঞাত অস্ত্রধারী লোকজন তার বাসস্থান ঘিরে রেখেছে বলে প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন তিনি। সাবেক সেনা কর্মকর্তা, লে. জেনারেল (অব.) ড. চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী, বুধবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীকে লেখা ওই চিঠিতে জানান, গত ১৪ জুলাই থেকে তার ডিওএইচএস বারিধারা বাড়ির আশেপাশে বেসামরিক পোশাকে অজ্ঞাত অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা অবস্থান করছে। তারা বাড়িতে প্রবেশ করে নিরাপত্তা গার্ড ও ড্রাইভারদেরকে হুমকি দিচ্ছে। তিনি আরো লিখেন, স্থানীয় থানা ও ডিওএইচএস পরিষদ থেকে তার স্ত্রী জানতে পারেন যে এরা কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নয় এবং এ বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। ফলে তিনি জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় ভুগছেন। রানাপ্লাজা ধসের মর্মান্তিক ঘটনার পর উদ্ধার কর্ম পরিচালনার জন্য সুপরিচিত ওই সেনা কর্মকর্তা জানান যে তখনই তার নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও ফুসফুসের সমস্যা ধরা পড়ে। কিন্তু নিরাপত্তাহীনতার কারণে প্রায় ১৫ দিন বাড়ির বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হওয়ায় তার শারী...
Image
#Dhaka_Cantonment_Girls_Public_School_College  #ঢাকা_ক্যান্টনমেন্ট_গার্লস_পাবলিক_স্কুল_এবং_কলেজ ঢাকা_ক্যান্টনমেন্ট_গার্লস_পাবলিক_স্কুল_এবং_কলেজ এ ভর্তি হতে কত মার্কস লাগে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট গার্লস পাবলিক স্কুল এবং কলেজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল ব্রিগেড এর পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা সেনানিবাসের সিগন্যাল গেট এলাকায় অবস্থিত। কলেজটির মনোরম পরিবেশে কলেজের শিক্ষাপ্রদানকে আরও সহযোগিতা করে। কলেজটিতে বর্তমানে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ চালু রয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগ :- মোট আসন সংখ্যা -  বাংলা ভারসন -৩৫০ ইংলিশ ভারসন-নেই ভর্তির জন্য আবেদনের যোগ্যতাঃ জিপিএ -৫.০০ মোট নাম্বার-১০৫০+ (২০১৯ অনুসারে) ব্যাবসায়ি বিভাগ :- মোট আসন সংখ্যা - বাংলা ভারসন -200 ইংলিশ ভারসন-নেই  ভর্তির জন্য আবেদনের যোগ্যতাঃ জিপিএ-৩.৫০ *** লেখা ও ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত।
Image
#Shaheed_Bir_Uttam_Anowar_Girls_College #শহীদবীরউত্তমলেআনোয়ারগার্লসকলেজ কলেজটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এর ভিতরে অবস্থিত,আদমজী ক্যান্টনমেন্ট এর একদম পাশেই।আমার মতে, মেয়েদের জন্য 'মিরপুর এরিয়া' তে শহীদ আনোয়ার হতে পারে বেস্ট চয়েজ।এখানে শুধুমাত্র মেয়েদের পড়াশুনার ব্যবস্থা রয়েছে।কলেজের হোস্টেল নাই, নির্ঝর এ থাকা সম্ভব কিন্তু সিভিল এর জন্য নির্ঝর এ সিট অনেক কম।চান্স পাওয়া টাফ। আসন সংখ্যাঃ বিজ্ঞান -  ৭৫০+-(বাংলা)            ১০০+- (ইংলিশ) জিপিএ-৫.০০ মার্ক্স -মিনিমাম ১১০০+ ব্যবসায় শিক্ষা -  ৪০০+- জিপিএ-৪.০০ মানবিক- ২৫০+- জিপিএ-৩.৫ মাসিক বেতনঃ ২৫৩০/- (দুইমাসের টা একবারে পে করতে হয়, মানে ৫০৬০/-) বিভিন্ন রুটে কলেজ বাস আছে,তাই যাতায়াত টা কিছুটা সুবিধার। বাসের জন্য ১৫০০/- টাকা পে করতে হবে। গতবছরের- পাশের হার- ৯৯.১৮ জিপিএ ৫ এর হার -২৩.১৮ যেসব কলেজ থেকে ২০০ জনের বেশি পরীক্ষা দিয়েছে সেগুলার মধ্যে র‍্যাংকিং বিবেচনা করলে এর অবস্থান ১৬ তম। ***ছবি ও লেখা ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত
Image
#BN_College_Dhaka #বিএনকলেজঢাকা বিএন কলেজ ঢাকা বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত একটি  প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি মিরপুর-১৪ নং সেকশনে নাবিক কলোনি অবস্থিত। শিক্ষার্থী পরিবহনের জন্য ৩টি বাস সাভিসের ব্যবস্থা আছে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি ০৮:০০ ঘটিকা হতে ১৩:৪০ ঘটিকা পর্যন্ত ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি শনিবার হতে বৃহস্পতিবার পূর্ণদিবস ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকে। কলেজ শাখার বিজ্ঞান ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৩টি করে ও মানবিক বিভাগে ১টি শাখা চালু আছে। ক্লাব সমুহ-  *বিএনসিসি ; *রোভার স্কাউট ১/ ফটোগ্রাফি ২/ নাট্যদল ৩/ ইংরেজি ৪/ বিজ্ঞান ৫/ সংস্কৃতি ৬/  সাধারন জ্ঞান ৭/ বিতর্ক ৮/ রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান , গনিত  বেতনাদি--- (সিভিল)- বেতন- ১৮২৫ টাকা ভর্তি ১৮০০০ টাকা প্রায়( ৩মাসের কিস্তি তে পরিশোধ যোগ্য) নিজস্ব বাস এর যাতায়াত ব্যবস্থা রয়েছে। বিএনসিসি, স্কাউটিং সহ ক্লাবিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। আবেদন যোগ্যতা- বিজ্ঞান বিভাগ- জিপিএ ৫.০০ ব্যবসায় শিক্ষা - জিপিএ ৩.৫০ মানবিক-২.৫০ গতবছরের- পাশের হার-৯৮.৬৩ জিপিএ ৫ এর হার- ১১.২৩ যেসব কলেজ থেকে ২...
Image
#BAF_Shaheen_College(Tejgaon) বিএএফ শাহীন কলেজ ঢাকা (বাংলাদেশ এয়ারফোর্স শাহীন কলেজ ঢাকা) স্থানঃ তেজগাঁও, ঢাকা ক্যান্টমেন্ট  স্থাপত্যকালঃ ১লা মার্চ, ১৯৬০ অধ্যক্ষঃ গ্রুপ ক্যাপ্টেন শাহ কাওসার আহমেদ চৌধুরি, পিএসসি। Motto: শিক্ষা-সংযম-শৃঙ্খলা 📜কলেজের ইতিহাসঃ ১৯৬০ সালের দিকে বর্তমান বাংলাদেশ পাকিস্তানের অধীনে ছিল। সেই সময়ের পাকিস্তান বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনী, সিভিল এভিয়েশন,পশ্চিম পাকিস্থান এবং PIA (Pakistan International Airlines) এর সকল কর্মকর্তাবৃন্দ ছিল উর্দু ভাষাভাষি। যেহেতু তাদের ভাষা উর্দু তাই এই বাংলা ঘাটিতে বিমানবাহিনীর সবাই একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের প্রতিষ্টা নিয়ে চিন্তায় পড়লেন। সেই চিন্তার উপাখ্যান ঘটাতেই ১লা মার্চ ১৯৬০ সালের একপ্রহরে তৎকালীন পাকিস্তান বিমানবাহিনী ঘাটি অফিসার ইন-কমান্ড এবং সিভিল এভিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গ্রুপ ক্যাপ্টেন ভোগার এবং ফ্ল্যাইট ল্যাফটেন্যান্ট (শিক্ষা পরিদপ্তর) এজেএম খলিলউল্লাহ (যাকে ব্যারিস্টার খলিলউল্লাহ নামে সমাদৃত করা হয়) তার সভাপতিত্বে একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু প্রতিটি স্বপ্নের একটি নাম দর...
Image
#CollegeReview9 #Birshreshtha_Noor_Mohammad_Public_College #বীরশ্রেষ্ঠনূরমোহাম্মদপাবলিককলেজ বীরশ্রেষ্ঠনূরমোহাম্মদপাবলিককলেজ এর মাসিক বেতন কলেজটি পিলখানার অভ্যন্তরে অবস্থিত।যেখানে কয়েকবছর আগে ট্রাজেডি টা হয়েছিল!!কলেজটি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ কর্তৃক পরিচালিত।প্রতিবছর ধুমধাম করে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয় এখানে।মাসিক বেতন-২৫৩০ টাকা।বাংলা ভার্সনে দুইটা শিফট প্রভাতি ও দিবা। কলেজটি কম্বাইন্ড।দিবা শাখা ছেলেদের জন্য আর প্রভাতি মেয়েদের জন্য।কলেজের নিজস্ব হোস্টেল নাই। ক্লাবসমূহ- ডিবেট ফটোগ্রাফি ইংলিশ  বিজনেস আইটি যাদের পিলখানা ঘুরে দেখার ইচ্ছা তাদের জন্য বেস্ট চয়েজ।কারণ পিলখানা সবার জন্য উন্মুক্ত না। আসনসংখ্যা- বিজ্ঞান-৫০০(ছেলে) এবং ৫০০(মেয়ে) জিপিএ - ৫.০০ (মার্ক্স-১১৩০-৩৫+) ইংলিশ ভারসন- ২২৫ (জিপিএ ৫) মানবিক- ১২৫(ছেলে) এবং ১২৫ (মেয়ে) জিপিএ - ৩.২২  ব্যবসায় শিক্ষা -২০০(ছেলে) এবং ২০০ (মেয়ে) জিপিএ- ৩.৫০ গতবছরের- পাশের হার- ৯৯.৩১ জিপিএ ৫ এর হার- ২৯.৩৩ যেসব কলেজ থেকে ২০০ জনের বেশি পরীক্ষা দিয়েছে তাদের মধ্যে র‍্য...
Image
#CollegeReview8  #ঢাকা_রেসিডেনসিয়াল_মডেল_কলেজ_ # ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেক কলেজ এর মাসিক বেতন# #ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ এর ভর্তি যোগ্যতা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত একটি স্কুল ও কলেজ,যা ৫২ একর জায়গার উপর অবস্থিত! বর্তমানে কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামীম ফরহাদ স্যার এটি একটি সরকারি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। এই কলেজে বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য তিন বিভাগেই শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের ছাত্রদের বসবাসের জন্য সর্বাধুনিক ছয়টি পূর্ণাঙ্গ ছাত্রাবাস রয়েছে।এগুলো হলঃ 1.জয়নুল আবেদীন হাউস 2.কুদরত-ই-খুদা হাউস 3.ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্‌ হাউস 4.লালন শাহ্‌ হাউস 5.নজরুল ইসলাম হাউ 6.ফজলুল হক হাউস বেতনঃ ১.আবাসিকঃ হাউস চার্জ ৫০০০ টাকা, কলেজ বেতন ১৪৬০ টাকা। ২.অনাবাসিকঃকলেজ বেতন ১৫৬০ টাকা ভর্তির সময় (৮০০০+৮০০০) করে ২ মাসে মোট ১৬০০০ টাকা দিতে হয়। আর সেকেন্ড ইয়ারে উঠার পর সেশনের শুরুতেই প্রায় ১০০০০ টাকা দিতে হয়। ©©সকল বিভাগের ক্ষেত্রে সমপরিমাণ টাকা! গতবছরের- পাশের হার- ৯৯.৪০...
Image
#CollegeReview7 #সরকারিবিজ্ঞানকলেজ #Govt_Science_College কলেজ রিভিউ ঢাকার সেরা কলেজ রাজধানী ঢাকার প্রানকেন্দ্র ফার্মগেটে অবস্থিত দেশের স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি বিজ্ঞান কলেজ। বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য এটি একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এ বিদ্যাপীঠ ১৯৫৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজ নামে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ হিসেবে নামকরণ হয়। ৯ একরের উপর স্থাপিত এই ক্যাম্পাস বর্তমানে দেশের সেরা কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম। 💠অফিসিয়াল ওয়েবসাইট : http://gsctd.edu.bd/ 💠EIIN: 108535 💠ক্যাম্পাস: প্রায় ০৯ একর আয়তনের বিশাল ক্যাম্পাসের এই কলেজটি অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। ব্যস্ততম ঢাকার কোলাহল নেই সবিকের ক্যাম্পাসে। কলেজ ক্যাম্পাসে রয়েছে 🔹তিনতলা ভবন 🔹সেমিপাকা বিল্ডিং 🔹পদার্বিদ্যা, রসায়নবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান গবেষনাগার 🔹শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও আধুনিক সুবিধা সম্বলিত কম্পিউটার ল্যাব 🔹লাইব্রেরি 🔹অডিটোরিয়াম 🔹জিমনেসিয়াম 🔹ক্যান্টিন 🔹মসজিদ 🔹খেলার মাঠ 🔹শহীদ মিনার 🔹স্মৃতিসৌধ 🔹রাসেল চত্বর ; যেখানে মন খুলে আড্ডা দেয়া য...
এসএসসি বাংলা গদ্যগুলো এক নজরে👇👇👇 বাংলা গদ্য ..................................................................................   গদ্য📃       !—       লেখক 📝      !  —      গ্রন্থ📚 ....................!................................!............................   সুভা           !— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  !  — গল্পগুচ্ছ   ....................!................................!...........................                 বই পড়া        !— প্রমথ চৌধুরী        ! — প্রবন্ধ সংগ্রহ ....................!................................!............................ অভাগীর       !— শরৎচন্দ্র              ! — শরৎ সাহিত্য    স্বর্গ              !       চট্টোপাধ্যায়      !...
Image
#যে_কারণে_আপনি_ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়ে_পড়বেন ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি আমার জন্য?   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি! 🚩সেই শুরু থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ দেশের মানুষের কাছে অনেক আকাঙ্ক্ষিত। যেখানে একটা রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি করেছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ সহ আজ পর্যন্ত প্রতিটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে যাচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি ও বিখ্যাত রাজনীতিবিদ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। সেই ব্যক্তিরা আজও আমাদের কাছে আদর্শ ব্যক্তি হিসাবে রয়ে গেছেন। 🚩বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের স্থপতি এবং বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি। তাজউদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। এম এ ওয়াজেদ মিয়া, বাংলাদেশের বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী। ড.মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী। হুমায়ূন আহমেদ, কথাসাহিত্যিক। ড. মুহাম্ম...